একদিনের ট্যুরে ঘুরে আসুন "ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর" হতে
ঢাকা সদরঘাট থেকে সকাল ৭.২০ অথবা ৮.৩৫ মিনিটের লঞ্চে করে রওনা দিতে পারেন, সময় লাগবে ৩ ঘন্টা কিংবা তার ছেয়ে একটু বেশি।
লঞ্চঘাট যখন পৌছাবেন চোখের সামনে বিশালাকার একটা ব্যানার আপনার চোখে সামনে দৃশ্যমান হবে।
যেখানে লেখা রয়েছে *ইলিশের বাড়ি চাঁদপুরে স্বাগতম*। অনেক হোটেল রয়েছে সেখানে। আপনি চাইলে দিনের প্রথম খাবার টা শুরু করতে পারেন ইলিশের স্বাদে অথবা অন্যকিছুর মাধ্যমে।
তারপর শহরে যেয়ে ঘুরাঘুরি করে দুপুরের খাবার খেয়ে চলে যাবেন বড় ষ্টেশন।
কালীবাড়ি মোড়ে পাবেন বিখ্যাত "ওয়ান মিনিট আইসক্রিম"। যার স্বাদ আপনার ক্লান্তি কিছুটা হলেও হ্রাস করবে। তিন নদীর মোহনায় পৌছার পর দেখা মিলবে বিস্তির্ন নদী আর নদী। যতদূর চোখ যাবে শুধু নদী দেখা যাবে। কখনো বিশালাকার লঞ্চ, কিংবা তেলের জাহাজ আর ছোটখাটো অসংখ্য নৌকার দেখা মিলবে। নৌকার মাধ্যমে ঘুরার ব্যাবস্থা রয়েছে।
সূর্যের আলো যখন ক্রমশ কমতে থাকবে আর আপনার চোখের সামনে উঠে আসবে অফুরন্ত এক ভালোলাগার আভাস। রোদ আর পানির স্পর্শে সময় হয়ে উঠবে রোমাঞ্চকর। পানির স্রোত আর ঢেউ আছড়ে পড়ার শব্দ আপনাকে মোহিত করে তুলবে। আপনি চাইলে সূর্যাস্ত সেখানে উপভোগ করতে পারেন।
অথবা বিকাল ৫ টার লঞ্চ ধরে ঢাকা ফেরার পথে ও করতে পারবেন। ইলিশ ধরার নৌকা ভেসে থাকে নদীর কোল জুড়ে। পুরো একটা বিকেলের ও গোধুলির অপার সৌন্দর্য নিয়ে ফিরে আসবেন ঢাকাতে।
তারপর শহরে যেয়ে ঘুরাঘুরি করে দুপুরের খাবার খেয়ে চলে যাবেন বড় ষ্টেশন।
কালীবাড়ি মোড়ে পাবেন বিখ্যাত "ওয়ান মিনিট আইসক্রিম"। যার স্বাদ আপনার ক্লান্তি কিছুটা হলেও হ্রাস করবে। তিন নদীর মোহনায় পৌছার পর দেখা মিলবে বিস্তির্ন নদী আর নদী। যতদূর চোখ যাবে শুধু নদী দেখা যাবে। কখনো বিশালাকার লঞ্চ, কিংবা তেলের জাহাজ আর ছোটখাটো অসংখ্য নৌকার দেখা মিলবে। নৌকার মাধ্যমে ঘুরার ব্যাবস্থা রয়েছে।
সূর্যের আলো যখন ক্রমশ কমতে থাকবে আর আপনার চোখের সামনে উঠে আসবে অফুরন্ত এক ভালোলাগার আভাস। রোদ আর পানির স্পর্শে সময় হয়ে উঠবে রোমাঞ্চকর। পানির স্রোত আর ঢেউ আছড়ে পড়ার শব্দ আপনাকে মোহিত করে তুলবে। আপনি চাইলে সূর্যাস্ত সেখানে উপভোগ করতে পারেন।
অথবা বিকাল ৫ টার লঞ্চ ধরে ঢাকা ফেরার পথে ও করতে পারবেন। ইলিশ ধরার নৌকা ভেসে থাকে নদীর কোল জুড়ে। পুরো একটা বিকেলের ও গোধুলির অপার সৌন্দর্য নিয়ে ফিরে আসবেন ঢাকাতে।
বিঃদ্রঃ ভ্রমন কালে আপনার ব্যাবহার করা কোন খাবারের প্যাকেট অথবা পানির বোতল নদীতে না ফেলে লঞ্চের ময়লার ঝুড়িতে রাখুন।
কোন মন্তব্য নেই